মাধবদী সতী প্রসন্ন ইনস্টিটিউশনে আপনাকে স্বাগতম
প্রাচ্যের ম্যানচেষ্টার নামে খ্যাত মাধবদী পৌরসভার প্রাণকেন্দ্রে ১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে মাধবদী এস. পি ইনস্টিটিউশন । ৪ (চার) তলা বিশিষ্ট্য তিনটি ভবনে শিক্ষার্থীদের পাঠদানের নিমিত্তে আধুনিক সুযোগ সুবিধা সমৃদ্ধ ৫৪টি শ্রেনী কক্ষ রয়েছে । পূর্বপাশ্চর্স্থ চারতলা ভবনের নিচতলায় রয়েছে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকের কার্যালয় এবং পাশেই রয়েছে শিক্ষক মিলনায়তন ও অফিস সহকারীর কার্যালয় । বিদ্যালয়ের পশ্চিম পাশ্চর্স্থ তিনতলা ভবনে রয়েছে একটি মান সম্মত পাঠাগার এবং এই ভবনের ২য় তলায় রয়েছে একটি আধুনিক কম্পিউটার ল্যাব । বিদ্যালয়ে দুইটি বৃহৎ খেলার মাঠ রয়েছে । অভ্যন্তরের মাঠে রয়েছে একটি মনোরম মঞ্চ এবং এই মাঠে শিক্ষার্থীদের শরীর চর্চা ক্লাস করানো হয়। বড় মাঠে শিক্ষার্থীদের খেলাধূলার পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা রয়েছে । শিক্ষার পাশাপাশি সহশিক্সা কার্যক্রমের অংশ হিসাবে ভেলাধূলা অত্র প্রতিষ্ঠান আন্তঃ স্কুল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করে বরাবর কৃতীত্বের স্বাক্ষর রেখে চলেছে এবং সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে এই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সগৌরব পদচারনা বিদ্যালয়কে উপজেলা ও জেলা স্তরের প্রতিযোগিতায় বহু সম্মান উপহার দিয়েছে । বিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষার্থী সংখ্যা ৩৫৯৮ জন । শিক্ষক শিক্ষিকা ও ম্যানেজিং কমিটির সম্বন্বয় প্রচেষ্ঠা ও দিক নির্দেশনায় পরিচালিত মাবদী এস. পি ( সতী প্রসন্ন ) ইনস্টিটিউশন নরসিংদী জেলার সর্বজন বিদিত একটি স্বনামধন্য বিদ্যাপীঠ ।
এক নজরে মাধবদী সতী প্রসন্ন ইনস্টিটিউশন
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে স্মার্ট শিক্ষাব্যবস্থা ও স্মার্ট নাগরিকের প্রয়োজন। স্মার্ট নাগরিকরা প্রযুক্তি, জ্ঞান, ও নৈতিকতার সমন্বয়ে নিজেদের জীবন উন্নত করতে এবং সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে ভূমিকা রাখেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো তথ্যপ্রযুক্তি ও নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের দক্ষ করে তুললে তারা দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারবে। তাই আধুনিক শিক্ষার মাধ্যমে প্রযুক্তি-সচেতন ও দায়িত্বশীল নাগরিক গড়াই স্মার্ট বাংলাদেশের মূল চাবিকাঠি।
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন স্মার্ট নাগরিক
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে স্মার্ট নাগরিক ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার বিকল্প নেই। স্মার্ট নাগরিকরা প্রযুক্তি ও জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের জীবন উন্নত করার পাশাপাশি সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনে। তাই শিক্ষাব্যবস্থা এমন হওয়া উচিত, যা শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তিতে দক্ষ এবং দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলে। আধুনিক শিক্ষার মাধ্যমে গড়ে ওঠা এই প্রজন্মই দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম হবে।